যোগদা সৎসঙ্গ পাঠমালা
যোগদা সৎসঙ্গ পাঠমালায় পরমহংস যোগানন্দজির শেখানো ক্রিয়াযোগসহ ধ্যানের বিজ্ঞানসম্মত প্রক্রিয়া এবং একটি সম্যক আধ্যাত্মিক জীবনযাপন ও তার বিভিন্ন আঙ্গিকের বিষয়ে তাঁর নির্দেশ বিবৃত আছে। ঘরে-বসে পাঠ করার এই বিস্তারিত ক্রমে হাজার হাজার পাতা ধরে সেই মহান গুরুর শিষ্যদের প্রতি ব্যক্তিগত নির্দেশ দেওয়া আছে, সপ্তাহে পড়া সম্ভব এমন সহজে বোঝার উপযোগী করে এই পাঠমালা তৈরি। যোগদা সৎসঙ্গ পাঠমালার জন্য আবেদন করুন।

অটোবায়োগ্রাফি অফ এ য়োগি
যোগদা সৎসঙ্গ সোসাইটি অফ ইন্ডিয়া কৃত এই আধ্যাত্মিক অমর গ্রন্থটির একমাত্র চূড়ান্ত সংস্করণ যেখানে লেখকের সমস্ত নির্দেশ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে — তিনি যে সম্পাদকের সঙ্গে ১৯২৪ থেকে ১৯৫২-তে তাঁর দেহাবসান পর্যন্ত কাজ করেছিলেন ব্যক্তিগত ভাবে তিনি তাঁকে সব ব্যক্ত করে মুদ্রণ থেকে প্রকাশনা সকল বিষয়ের দায়িত্ব দিয়েছিলেন।
সংগৃহীত বক্তৃতা ও রচনা

মানুষের চিরন্তন অন্বেষণ
পরমহংস যোগানন্দজির সংগৃহীত বক্তৃতা ও রচনায় অনুপ্রাণিত করার মতো এবং চিরন্তন সত্য বিষয়ে বিস্তারিত এবং গভীর আলোচনা রয়েছে যা যোগী-কথামৃতর লক্ষ লক্ষ পাঠককে মুগ্ধ করেছে। প্রথম খন্ডটিতে ধ্যানের অজানা এবং দুর্বোধ্য দিক, মৃত্যুর পরের জীবন, সৃষ্টির প্রকৃত স্বরূপ, স্বাস্থ্য এবং নিরাময়, মনের অপরিসীম শক্তি এবং মানুষের চিরন্তন অন্বেষণ যা একমাত্র ঈশ্বরকে লাভ করলেই সার্থক হয় ইত্যাদি বিষয় আলোচনা করা হয়েছে।

দ্য ডিভাইন রোমান্স
পরমহংস যোগানন্দজির সংগৃহীত বক্তৃতা এবং রচনার দ্বিতীয় খন্ড। বিস্তৃত পরিসরের এই সংকলনটিতে: কি করে দিব্য প্রেম জাগ্রত করতে হয়, শারীরিক, মানসিক এবং আধ্যাত্মিক নিরাময়ের সমন্বয় সাধন, সীমাহীন এক বিশ্ব, নিজের ভবিতব্যকে নিয়ন্ত্রণ, মরণশীল চেতনা তথা মৃত্যুকে জয় করার যৌগিক কলা, দিব্য প্রেমী; জীবনের আনন্দ লাভ ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

জার্নি টু সেল্ফ-রিয়লাইজেশন
পরমহংস যোগানন্দজির সংগৃহীত বক্তৃতা এবং রচনার তৃতীয় খন্ডে শ্রী যোগানন্দজির অনন্য জ্ঞান, করুণা, ভণিতাহীন পথনির্দেশ এবং ডজনেরও বেশি বিষয়ে উৎসাহ প্রদান যেমন: মানুষের বিবর্তনকে দ্রুত করা, চিরস্থায়ী যৌবনকে ব্যক্ত করা এবং দৈনন্দিন জীবনে ঈশ্বরকে অনুভব করা বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
শাস্ত্রগ্রন্থের ভাষ্য

গড টকস্ উইথ অর্জুনা: দ্য ভগবদ্গীতা — একটি নতুন অনুবাদ ও ভাষ্য
এই বৃহদায়তন দুই খন্ডের রচনায়, পরমহংস যোগানন্দজি ভারতবর্ষের সবচেয়ে প্রখ্যাত ধর্মগ্রন্থের অন্তর্নিহিত সারমর্মকে প্রকাশ করেছেন। তার মনস্তাত্ত্বিক, আধ্যাত্মিক এবং আধিভৌতিক স্তরের গভীরে গিয়ে তিনি মহান্বিত বিজ্ঞানের সাহায্যে ঈশ্বরোপলব্ধির পথে আত্মার যাত্রার এক সুদূরপ্রসারী আখ্যান রচনা করেছেন।

দ্য সেকণ্ড কামিং অফ ক্রাইস্ট: দ্য রেসারেকসন্ অফ দ্য ক্রাইস্ট উইদিন ইউ — জিশুখ্রিস্টের আদি শিক্ষার উন্মোচনকারী এক ভাষ্য
এই অনুপ্রেরণাদায়ী অভূতপূর্ব শ্রেষ্ঠ রচনাটি প্রায় ১৭০০ পাতার। পরমহংস যোগানন্দজি পাঠককে গভীরভাবে সমৃদ্ধকারি চারটি গসপেলের এই যাত্রাপথে এগিয়ে নিয়ে চলেন। স্তবক থেকে স্তবকে জিশু খ্রিস্ট তাঁর সাক্ষাৎ শিষ্যদের যে শিক্ষা দিয়েছিলেন অথচ শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে যা ভুলভাবে ব্যাখ্যাত হয়েছে ঈশ্বরের সঙ্গে একত্বের যে বিশ্বজনীন পথ সেই বিষয়ে তিনি আলোকপাত করেছেন: “কিভাবে খ্রিস্ট হতে হয়, কি করে নিজের মধ্যে চির অমর খ্রিস্টকে জাগিয়ে তুলতে হয়”।
রহস্যময় কবিতা

সংস অফ দ্য সোল
পরমহংস যোগানন্দজির রহস্যময় কবিতাগুচ্ছ — তাঁর সাক্ষাৎ ঈশ্বরোপলব্ধির বহিঃপ্রকাশ, প্রকৃতির সৌন্দর্যে, মানুষে, দৈনন্দিন জীবনের অভিজ্ঞতায় এবং ধ্যান সমাধির জ্ঞানোদীপ্ত অবস্থায়।

দিব্যবাণী
পরমহংস যোগানন্দজির প্রার্থনা এবং ধ্যানের উচ্চাবস্থার উপলব্ধির এক সংগ্রহ। এক মহিমাময় ছন্দে বিবৃত কাব্য সৌন্দর্যে ভরপুর তাঁর বাণী ঈশ্বরের ভাবের অনন্ত বিস্তারকে প্রকাশ করে এবং যারা তাঁকে চায় তাদের ডাকে তিনি অসীম মাধুর্যের সঙ্গে সাড়া দেন।

সঙ্কল্প ও নিরাময় বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি
এখানে পরমহংস যোগানন্দজি দৃঢ় সঙ্কল্প বিজ্ঞান বিষয়ে গভীরভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। দৃঢ় সঙ্কল্প কার্যকরী কেন তা তিনি পরিষ্কার করে বুঝিয়ে দিয়েছেন। এছাড়া শুধু নিরাময়ের জন্যে নয় জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে পছন্দমতো বদল আনার জন্যে দৃঢ় সঙ্কল্পের শক্তি কিভাবে ব্যবহার করতে হবে তা বুঝিয়ে দিয়েছেন। এই বইটিতে বহু ধরনের দৃঢ় সঙ্কল্প অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

ইন দ্য স্যান্কচুয়ারি অফ দ্য সোল: এ গাইড টু এফেক্টিভ প্রেয়ার
পরমহংস যোগানন্দজির রচনা থেকে সংকলিত এই অনুপ্রেরণাদায়ী ভক্তিমূলক সহচর কিভাবে প্রার্থনা দ্বারা দৈনন্দিন জীবনের প্রেম, শক্তি এবং নির্দেশনার সহায়ক হয়ে উঠতে পারে তার উপায় ব্যক্ত করে।
ধ্যান এবং ক্রিয়াযোগ

ধর্ম-বিজ্ঞান
পরমহংস যোগানন্দজি লিখেছেন, “প্রত্যেক মানুষের মধ্যে এক অপরিহার্য্য আকাঙ্খা আছে তা হল যন্ত্রণা মুক্ত হয়ে এমন এক আনন্দ লাভ করা যা কখনও ফুরোবে না। এই চাহিদা কিভাবে পূর্ণ করা সম্ভব তার ব্যাখ্যা করে তিনি এই লক্ষ্য পূরণের বিভিন্ন উপায়ের কার্যকারীতা আলোচনা করেছেন।”

আধ্যাত্মিক ধ্যান
৩০০টিরও বেশি আধ্যাত্মিক উন্নতিকারি ধ্যান, প্রার্থনা এবং দৃঢ় সংকল্প যা সুস্বাস্থ্য এবং প্রাণশক্তি, সৃষ্টিশীলতা, আত্মবিশ্বাস, প্রশান্তি বিকাশে এবং জীবনে ঈশ্বরের আনন্দময় উপস্থিতির সম্পর্কে আরো সচেতন উপলব্ধির জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।
অনুপ্রেরণাদায়ক

হোয়ার দেয়ার ইজ লাইট: জীবনের সমস্যা পূরণের জন্য অন্তর্দৃষ্টি এবং অনুপ্রেরণা
পরমহংস যোগানন্দজির বিভিন্ন রচনা থেকে সংকলিত বিষয় অনুসারে সাজানো সুচিন্তার রত্নভাণ্ডার। একটি ছোটোখাটো অনন্য গ্রন্থ যার সাহায্যে অনিশ্চয়তা ও সংকটের সময় পাঠক সহজেই একটি ভরসাযোগ্য পথনির্দেশ পেতে পারে বা পুনঃজাগ্রত সচেতনতার সঙ্গে নিজের দৈনন্দিন জীবনে সর্বদা বিদ্যমান ঈশ্বরের শক্তিকে আকর্ষণ করতে পারে।

পরমহংস যোগানন্দের বাণী
পরমহংস যোগানন্দজির আলোচনা ও জ্ঞানগর্ভ উপদেশের একটি সংকলন, যারা পথনির্দেশ লাভ করার জন্যে আসতেন তাদের জন্য তাঁর অকপট এবং প্রেমময় প্রত্যুত্তরের প্রকাশ দেখতে পাওয়া যায়। তাঁর কিছু ঘনিষ্ঠ শিষ্যদের রেকর্ড করা, এই বইয়ের কাহিনী পাঠককে গুরুদেবের সঙ্গে তাদের ব্যক্তিগত সাক্ষাতের কথা জানবার সুযোগ করে দেয়।
আধ্যাত্মিক পরামর্শ

ইনার পিস: কিভাবে প্রশান্তির মধ্যে সক্রিয় এবং সক্রিয়তার মধ্যে প্রশান্তিতে থাকব
একটি বাস্তব এবং অনুপ্রেরণাদায়ী সহায়ক গ্রন্থ, পরমহংস যোগানন্দজির বিভিন্ন আলোচনা ও রচনা থেকে সংকলিত, ধ্যানের প্রশান্তি বিস্তার করে আমরা কিভাবে প্রশান্তভাবে সক্রিয় এবং এক গতিশীল, পরিপূর্ণ এবং সম্যক জীবনযাপনের সঙ্গে স্থিরতা এবং নিজেদের প্রকৃত আনন্দময় সত্তা বজায় রেখে সক্রিয়ভাবে প্রশান্ত থাকতে পারি এই বইটিতে সেই পথ প্রদর্শিত আছে। এই বইটি ২০০০ সালে অধ্যাত্মতত্ত্ব ও আধ্যাত্মিকতা বিভাগের শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ বিবেচিত হয়ে বেঞ্জামিন ফ্র্যাঙ্কলিন পুরস্কার লাভ করেছে।

সাফল্য লাভের নিয়ম
এই বইটিতে জীবনের লক্ষ্য পূরণের জন্য যে নিয়মগুলি মেনে চলা প্রয়োজন সে বিষয়ে ব্যাখ্যা করা হয়েছে এবং মহাজাগতিক যে নিয়ম নীতি মেনে চললে — ব্যক্তিগত, পেশাগত এবং আধ্যাত্মিক সাফল্য এবং পরিপূর্ণতা নিয়ে আসে তার রূপরেখা দেওয়া আছে।

কেমন করে তুমি ঈশ্বরের সঙ্গে কথা বলবে
ঈশ্বরকে একইসঙ্গে অতীন্দ্রিয় সর্বব্যাপী পরমাত্মা এবং অতি অন্তরঙ্গ পিতা, মাতা, সখা এবং সকলের প্রেমীরূপে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। পরমহংস যোগানন্দজি দেখিয়েছেন ঈশ্বর আমাদের প্রত্যেকের কতটা কাছের এবং কিভাবে “তাঁর নীরবতা ভঙ্গ” করে এবং তাঁকে বাস্তব সম্মত পথে সাড়া দিতে রাজী করানো যায়।
কীর্তন ও ভক্তিগীত

কসমিক চ্যান্টস: দিব্য অনুভবের আধ্যাত্মিক সঙ্গীত
কথা ও সুর সহ ৬০টি ভক্তিসঙ্গীত, আধ্যাত্মিক সঙ্গীত কিভাবে ঈশ্বরের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যম হতে পারে তা ব্যাখ্যা করে একটি মুখবন্ধ।
পরমহংস যোগানন্দজির অডিও রেকর্ডিং
যোগদা সৎসঙ্গ সোসাইটি অফ ইন্ডিয়ার পাবলিকেশন এবং অডিও/ভিডিও রেকর্ডিং এর সম্পূর্ণ সংকলন দেখার জন্যে আমাদের অনলাইন বুকস্টোর দেখুন।