“গুরুদেবের এই কথাগুলিতে কতই না মহান আশ্বাস নিহিত রয়েছে: ‘দেহ ছেড়ে যাওয়ার পর আমি আগের থেকেও বেশি নিকটে থাকব।’ আপনার জীবনের সবচেয়ে কঠিন বা পরীক্ষার সময়েও মনে রাখবেন, গুরু সর্বদা সেখানে উপস্থিত, তিনি আপনাকে উচ্চতর চেতনার দিকে তুলে ধরার জন্য দুই হাত প্রসারিত করে আছেন, যেখানে সমস্ত কষ্ট হয় মিটে যায় অথবা সহনীয় হয়ে ওঠে।”
— শ্রীশ্রী দয়ামাতা, তৃতীয় অধ্যক্ষ ও সঙ্ঘমাতা, ওয়াইএসএস/এসআরএফ

গুরু পূর্ণিমা উপলক্ষ্যে বিশেষ শ্রদ্ধার্ঘ্য জ্ঞাপন করুন
আমাদের প্রিয় গুরুদেব, শ্রীশ্রী পরমহংস যোগানন্দ, আমাদের স্মরণ করিয়ে দেন যে একজন প্রকৃত গুরু, তাঁর দিব্য দৃষ্টির মাধ্যমে, সকলের মধ্যে সেই দিব্য সত্তাকেই দেখেন এবং আনন্দ সহকারে অন্যদের উন্নতি সাধনে নিজেকে উৎসর্গ করেন। গুরু পূর্ণিমা সেই পবিত্র উপলক্ষ্য যখন আমরা আমাদের গুরুদের – ঈশ্বরের প্রেম ও আলোর ঐশ্বরিক দূতদের – সম্মান জানাই।
আমাদের, তাঁর শিষ্যদের কাছে, এই ঘটনা কেবলমাত্র একটি উৎসবের চেয়ে অনেক বেশি। এটি আমাদের জন্য গভীরতম কৃতজ্ঞতায় তাঁর কাছে অন্তর দিয়ে নত হওয়ার এক মুহূর্ত এবং তাঁর দিব্য লক্ষ্যে সেবার্থে আমাদের অঙ্গীকার নতুন করে দৃঢ় করার সময়। এটি কেবল আমাদের গুরু হতে প্রাপ্ত আশীর্বাদের কথা চিন্তা করার সময় নয়, বরং কীভাবে আমরা তাঁর আলো ও করুণার বাহক রূপে অপরের কল্যাণে নিয়োজিত হতে পারি তা প্রতিফলিত করার সময়।
গুরুদেবের কার্যে প্রেমপূর্ণ সেবার একটি সুযোগ
যখন আমরা এই পবিত্র উপলক্ষ্যে আমাদের প্রিয় গুরুদেবকে ঘিরে আমাদের চিন্তা ও মনকে একত্রিত করি, তখন অনেক ভক্তরা অন্তরের আকুতিতে প্রশ্ন করেন: “আমি তাঁর প্রতি যথার্থ কিছু কীভাবে উৎসর্গ করতে পারি?”
এই গুরু পূর্ণিমায়, আমরা আপনাদের ওয়াইএসএস-এর ইতিহাসে একটি নতুন অধ্যায় রচনায় আমাদের সঙ্গে যোগ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি – দক্ষিণ ভারতের চেন্নাই-এ প্রথম ওয়াইএসএস আশ্রম প্রতিষ্ঠা করার পবিত্র প্রয়াসে, যা হবে সকল ঈশ্বরসন্ধানী আত্মার জন্য এক শান্ত ও পবিত্র আশ্রয়স্থল।
এই আধ্যাত্মিক প্রাঙ্গণের ভিত্তি স্থাপন এবং প্রথম পর্যায়ের নির্মাণ কার্যের আনুমানিক ব্যয় প্রায় ৬৫ কোটি টাকা – এই পবিত্র কর্মযজ্ঞ গুরুদেবের বিশাল আধ্যাত্মিক পরিবারের সম্মিলিত ভক্তি ও প্রেমপূর্ণ সহায়তার ওপর নির্ভরশীল, যা সারাদেশে বিস্তৃত।
গুরুদেবের উত্তরাধিকার সূত্রে এক মানস দর্শন
পরমহংস যোগানন্দজি পূর্বাভাস দিয়েছিলেন, ওয়াইএসএস/এসআরএফ-এর প্রভাব “শুরু হবে এক কোমল বাতাসের মতো এবং ধীরে ধীরে তার শক্তি ততক্ষণ বাড়তে থাকবে যতক্ষণ না তা এক প্রলয়ের রূপ নেবে, যা ঈশ্বরের সন্তানদের জীবন থেকে ছায়া বিস্তারকারী অন্ধকার ও অশুচিতা দূর করতে সহায়তা করবে।” তাঁর আশীর্বাদ নীরবে ওয়াইএসএস-এর বৃদ্ধির পুষ্টি সাধন করেছে রাঁচি, দক্ষিণেশ্বর, দ্বারহাট এবং নয়ডা আশ্রমের মাধ্যমে। কিন্তু দীর্ঘকাল ধরে, ভারতের বিস্তৃত দক্ষিণ অঞ্চলে কোনও নিবেদিত আশ্রম ছিল না।
এখন, সেই বহু প্রতীক্ষিত স্বপ্নটি পূরণ হতে চলেছে।
এক নিভৃতাবাস থেকে আশ্রম
তিন দিকে সংরক্ষিত অরণ্য এবং চতুর্থ দিকে এক প্রশান্ত হ্রদে পরিবেষ্টিত, যোগদা সৎসঙ্গ চেন্নাই নিভৃতাবাসটি — চেন্নাই থেকে মাত্র ৪০ কিলোমিটার দূরে, তামিলনাড়ুর শ্রীপেরুম্বুদুরের নিকটস্থ মান্নুরে ১৭ একর সবুজ নিসর্গের মধ্যে অবস্থিত — ২০১০-এ এক পবিত্র আধ্যাত্মিক পুনর্নবীকরণ কেন্দ্র হিসেবে এর উদ্বোধন করা হয়েছিল।
২০২২-এ যোগদা সৎসঙ্গ পাঠমালার তামিল ও তেলুগু অনুবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর, এই অঞ্চলের অসংখ্য ঈশ্বরসন্ধানী মানুষ পরমহংসজির মুক্তিদায়ক ক্রিয়াযোগ শিক্ষায় আকৃষ্ট হন।
এই ক্রমবর্ধমান আগ্রহের প্রত্যুত্তরে প্রস্তাবিত অনুষ্ঠানসমূহের নির্দেশনা ও ক্রমাগত বিস্তারে সহায়তার জন্য ২০২৪-এ এই নিভৃতাবাসে একটি আবাসিক সন্ন্যাসী সম্প্রদায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। শীঘ্রই এই নিভৃতাবাস আধ্যাত্মিক কর্মকান্ডের এক উদ্যমী কেন্দ্ররূপে দেশজুড়ে, বিশেষত দক্ষিণের রাজ্যগুলি যেমন তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কেরালা ও কর্ণাটক, সেইসাথে পুদুচেরির কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল থেকে ভক্তদের আকৃষ্ট করতে শুরু করেছে।
সপ্তাহান্তের নিভৃতাবাস, সাধনা সঙ্গম ও বক্তৃতাসভা এখানে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে এবং ক্রমবর্ধমান সংখ্যায় ভক্তরা তাঁদের সাধনা এবং ঈশ্বর ও গুরুদেবের সঙ্গে একত্ববোধ গভীর করতে এই শান্ত পরিবেশে আকৃষ্ট হচ্ছেন। এই অঞ্চলের ভক্তদের প্রতি অধিকতর আধ্যাত্মিক সহায়তা প্রদানের প্রয়োজনে, ১৫ই সেপ্টেম্বর ২০২৪-এ আমাদের শ্রদ্ধেয় অধ্যক্ষ ও আধ্যাত্মিক প্রধান স্বামী চিদানন্দ গিরি একে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগদা সৎসঙ্গ শাখা আশ্রম হিসেবে ঘোষণা করেন — ভারতের পঞ্চম ওয়াইএসএস আশ্রম হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে।


মানুষের ক্রমবর্ধমান আগ্রহে সাড়া দিয়ে আশ্রম বিভিন্ন আধ্যাত্মিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে:
- প্রাত্যহিক সমবেত ধ্যান, রবিবারের সৎসঙ্গ এবং স্মারক অনুষ্ঠানসমূহ
- তামিল, তেলুগু, কন্নড় এবং ইংরেজি ভাষায় সাধনা সঙ্গম ও নিভৃতাবাস। মালয়লাম ভাষায় নিভৃতাবাসের পরিকল্পনাও চলছে
- ছোটদের সৎসঙ্গ, যুব অনুষ্ঠান এবং সেচ্ছাসেবকদের নিভৃতাবাস
- নিকটস্থ কেন্দ্রে সন্ন্যাসীদের পরামর্শ প্রদান এবং প্রচার
- পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিতদের সহায়তার জন্য দাতব্য সেবা


ভক্তরা হৃদয়স্পর্শী অভিজ্ঞতা জানাচ্ছেন:
“এই নতুন আশ্রম গুরুদেবের ঐশ্বরিক উপস্থিতি ও আশীর্বাদ বিকিরণ করছে। এখানে এক গভীর শান্তি ও আনন্দের অনুভূতি প্রবাহিত হয়। সন্ন্যাসী এবং সেবকরা যেভাবে উষ্ণতা ও সদয়তা প্রকাশ করেন, তাতে প্রতিটি পরিদর্শন হয়ে ওঠে এক গভীরতর উত্তরণের অভিজ্ঞতা। আমি বারবার এখানে ফিরে আসার অপেক্ষায় থাকি!”
“নগরের কোলাহল থেকে মাত্র এক ঘণ্টার দূরত্বে এমন একটি সুগম্য আশ্রম থাকা গুরুদেবের অমূল্য আশীর্বাদস্বরূপ। এই শান্তিপূর্ণ আশ্রয়স্থল এখন আমার পরম আশ্রয় হয়ে উঠেছে, যেখানে আমি আমার সাধনা গভীর করতে পারি এবং অন্তরের শান্তি খুঁজে পাই।”
চেন্নাই আশ্রমের রূপকল্প: মাস্টার প্ল্যান প্রস্তুতকরণ
নবনির্মিত আশ্রমে কর্মসূচির সম্প্রসারণের সঙ্গে সঙ্গে, প্রাথমিক পরিকাঠামোর কিছু সীমাবদ্ধতা স্পষ্ট হয়ে ওঠে। প্রারম্ভিক নির্মাণ ছিল খুবই পরিমিত, ভক্ত, সেবক এবং সন্ন্যাসীদের জন্য শুধুমাত্র সীমিত আবাসন ও সুবিধা প্রদান করা যেত। বর্তমান নিভৃতাবাস ভবনগুলি ক্রমবর্ধমান কর্মকান্ডের ব্যাপ্তি যা এখন হচ্ছে তাকে সমর্থন করার জন্য নির্মিত ছিল না।
বর্তমান প্রয়োজন মেটাতে এবং ভবিষ্যতের জন্য পরিকল্পনা করতে, নগর পরিকল্পনাবিদ, স্থপতি এবং অন্যান্য বিশেষজ্ঞগণের সাথে পরামর্শক্রমে একটি সুসংহত মহাপরিকল্পনা সুচিন্তিতভাবে প্রণয়ন করা হয়েছে।
স্বামী চিদানন্দজি সম্প্রতি ভারত ও নেপাল ভ্রমণে এসে ফেব্রুয়ারি ২০২৫-এ প্রথমবার ওয়াইএসএস চেন্নাই আশ্রমে পদার্পণ করেন। এই ভ্রমণকালে, তাঁকে আশ্রমের প্রাঙ্গণ ঘুরিয়ে দেখানো হয় এবং প্রস্তাবিত সুসংহত পরিকল্পনার একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেওয়া হয়।

স্বামীজির আশীর্বাদে, একটি সমন্বিত আধ্যাত্মিক শিক্ষাপ্রাঙ্গণ নির্মাণের জন্য দ্বি-পর্যায় ভিত্তিক পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হয়েছে — যা শান্তি, নির্জনতা এবং স্থিতিশীলতাকে প্রতিফলিত করবে। পরিকল্পনার প্রথম পর্যায়টি শুরু করার আগে, আমাদের কিছু প্রাথমিক কাজ করতে হবে, যার জন্য কিছু প্রারম্ভিক ব্যয় হবে।
ভিত্তিমূলক কাজ (₹১০ কোটি)
- জমিতে মাটি ভরাট করে সমতল করা, বিশেষ করে উত্তর-পূর্ব দিকের নীচু অঞ্চল।
- আশ্রম পরিসীমার চারপাশে কংক্রিট রাস্তা নির্মাণ এবং আশ্রমের বিভিন্ন অংশকে সংযুক্ত করার জন্য একাধিক পদচারণার পথ তৈরি করা।
- চারিদিকের রাস্তার পাশে বিদ্যুতের তার এবং নেটওয়ার্কের তার বসানোর জন্য বৃষ্টির জল নিষ্কাশনের নালা এবং পরিখা তৈরি।


- ধ্যান মন্দির (১,২০০ আসন বিশিষ্ট)
- ভক্তদের আবাসন ভবন (ধারণ ক্ষমতা ১০০)
- সন্ন্যাসীদের আবাসন (২৫ জন সন্ন্যাসীর)
- রন্ধনশালা ও ভোজনালয় (ধারণ ক্ষমতা ২০০)
- শিশুদের জন্য সৎসঙ্গের সুবিধা
- প্রশাসনিক ভবন
- ওয়াইএসএস প্রকাশনার গুদামঘর
- পয়ঃনিষ্কাশন পরিশোধনাগার
- ভূমি সজ্জীকরণ




পর্যায় ২: ভক্তদের জন্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি ও স্থায়ী পরিকাঠামো নির্মাণ (₹৪৫ কোটি)
- সৎসঙ্গ কক্ষ
- অতিরিক্ত ভক্তদের আবাস ভবন (ধারণ ক্ষমতা ২০০)
- সেবকদের জন্য আবাসিক স্থান
- প্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী এবং বস্ত্র ধৌতকরণের স্থান
- সৌর প্যানেল, জলের ট্যাঙ্ক
প্রধান পরিকল্পনাকালে আমরা যতটা সম্ভব বিদ্যমান সবুজ আচ্ছাদন – বিশেষত আম ও নারকেল গাছ – সংরক্ষণে বিশেষ যত্ন নিয়েছি। প্রতিটি ভবন কার্যকারিতা এবং নান্দনিক সৌন্দর্যের এক সুরেলা সংমিশ্রণ প্রতিফলিত করার জন্য সুচিন্তিতভাবে নকশা করা হয়েছে। এই সুবিধাগুলি হাজার হাজার সাধকদের – তরুণ ও বৃদ্ধ, দূর ও নিকটের – বহু প্রজন্ম ধরে কাজে লাগবে।
প্রকল্প সময়রেখা:
চেন্নাই আশ্রম প্রকল্পের উন্নয়ন পরিকল্পনা সুস্পষ্টভাবে উপস্থাপন করতে নীচের সময়রেখায় প্রধান প্রধান পর্যায় উল্লেখ করা হল:
পর্যায় | আরম্ভ | আনুমানিক সময়কাল |
---|---|---|
ভিত্তিমূলক কাজ | জুন ২০২৫* | ৬মাস |
পর্যায় ১ | জানুয়ারি ২০২৬ | ৩ বছর |
*বিশেষ দ্রষ্টব্য: ভিত্তিমূলক পর্যায়ের কাজ সম্প্রতি শুরু হয়েছে।
আসুন আমরা একসঙ্গে এটি গড়ে তুলি
ভিত্তিমূলক কাজ ও প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ের জন্য মোট আর্থিক প্রয়োজন ₹৬৫ কোটি। জীবনের এই দিব্য দৃষ্টিভঙ্গিকে বাস্তবায়িত করতে আমরা আন্তরিকভাবে আপনার সহায়তাকে স্বাগত জানাই।
এই পবিত্র উদ্যোগ আমাদের প্রত্যেকের অন্তরে গুরুসেবার নিঃস্বার্থ ভাবনাকে জাগিয়ে তোলে। প্রতিটি প্রার্থনা, প্রতিটি দান — তা যেমনই হোক — এই আলোকময় মন্দিরের এক একটি ইঁট হয়ে উঠবে, যা ঈশ্বরসন্ধানী সাধকদের জন্য নির্মিত হচ্ছে।
ধ্যানকক্ষ নির্মাণে সাহায্য করতে, কোনো বিশেষ উন্নয়নে সহায়তা করতে অথবা বৃহত্তর লক্ষ্যের জন্য মাসিক অনুদান দিতে — আপনি যেভাবেই এই কাজে যুক্ত হতে অনুপ্রেরিত হন না কেন, আপনার এই উদারতা পরমহংসজির শিক্ষাকে আগামী দিনে হাজার হাজার মানুষের কাছে পৌঁছে দেবে এবং নিশ্চিতভাবে তাঁর ঐশ্বরিক আশীর্বাদ বর্ষণ করবে।
গুরুদেব বলেছেন: “ভগবান ভক্তদের নিঃস্বার্থ সেবার প্রতিদান দেন; তাঁর নীরব নির্দেশ সমস্ত প্রকৃতির মাধ্যমে স্পন্দিত হয়ে তাদের প্রতিটি প্রয়োজন পূরণ করে, প্রায়শই রহস্যময় উপায়ে।”

আপনার সহায়তা কীভাবে প্রদান করবেন
আপনি যদি এই পবিত্র প্রকল্পে সহায়তা করার অনুপ্রেরণা অনুভব করেন, তবে নিচের যে কোনো একটি বিকল্প বেছে নিতে পারেন:
আপনি যদি বড়ো পরিমাণে দান করতে চান, বা আশ্রম প্রকল্পের কোনো নির্দিষ্ট অংশে সহায়তা করতে চান, আমরা আনন্দের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে আপনার সঙ্গে কথা বলতে ইচ্ছুক। অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন ওয়াইএসএস হেল্পডেস্কে (0651-6655 555, সোম–শনি: সকাল ৯:৩০ – বিকেল ৪:৩০)।
আমাদের আন্তরিক কৃতজ্ঞতা
আপনাদের ভালোবাসা ও প্রার্থনার জন্য, এবং গুরুদেবের কাজে নানা উপায়ে সহায়তার জন্য আমরা গভীরভাবে কৃতজ্ঞ। আপনার সহায়তায় যোগদা সৎসঙ্গ শাখা আশ্রম, চেন্নাই, নিশ্চয়ই এক আধ্যাত্মিক তীর্থে পরিণত হবে, যা সকল আগতদের জন্য গুরুদেবের আলো, প্রেম ও প্রজ্ঞা ছড়িয়ে দেবে।
আমাদের প্রিয় গুরুদেব ও মহান গুরুদের আশীর্বাদ সর্বদা আপনার সঙ্গে থাকুক।
দিব্য সখ্যতায়,
যোগদা সৎসঙ্গ সোসাইটি অফ ইন্ডিয়া