আপনাদের জানাতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত যে ওয়াইএসএস/এসআরএফ-এর অধ্যক্ষ ও আধ্যাত্মিক প্রধান, শ্রীশ্রী স্বামী চিদানন্দ গিরি, ২২শে জানুয়ারি, ২০২৩-এ তাঁর এক মাসের ভারত পরিক্রমা শুরু করার জন্য নয়ডা আশ্রমে পৌঁছেছেন। এসআরএফ থেকে স্বামী কমলানন্দ তাঁকে সঙ্গদান করেন।
তাঁর অবস্থানকালে, স্বামী চিদানন্দজি হায়দ্রাবাদ থেকে সরাসরি সম্প্রচারিত আলোচনা এবং ধ্যানের এক বিশেষ পাঁচদিনের অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন। ১২ই থেকে ১৬ই ফেব্রুয়ারী ওয়াইএসএস সঙ্গম ২০২৩ সরাসরি সম্প্রচারিত হয়েছিল এবং অনুষ্ঠানসমূহ এখনও দেখার জন্য উপলব্ধ আছে।
ভারতের বিভিন্ন স্থানে স্বামীজির পরিক্রমার ছবিগুলি দেখাতে পেরে আমরা আনন্দিত।
শ্রীরামপুরের তীর্থস্থানসমূহ
হায়দ্রাবাদে অবস্থানকালে স্বামী চিদানন্দজি, পরমহংস যোগানন্দের গুরুদেব স্বামী শ্রীযুক্তেশ্বরের সঙ্গে সম্পর্কিত শ্রীরামপুরের দুটি তীর্থস্থানের উন্নতিকল্পে গৃহীত পরিকল্পনার এক আনন্দপূর্ণ ঘোষণা করেন।
এর মধ্যে প্রথমটি হল স্বামী শ্রীযুক্তেশ্বরের শ্রীরামপুর আশ্রমের অদূরে গঙ্গানদীর ধারে থাকা বটগাছ যার তলায় তিনি ১৮৯৪-এ মহাবতার বাবাজির দর্শন পেয়েছিলেন (যোগী-কথামৃতে বর্ণিত রয়েছে)।
ওয়াইএসএস এই পবিত্র বটগাছ থেকে নদী পর্যন্ত এলাকার পরিচালন ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব গ্রহণের জন্য শ্রীরামপুর পৌরসভার সাথে একটি চুক্তিতে আবদ্ধ হয়েছে। ওয়াইএসএস বটগাছ সংলগ্ন দুটি বৃহৎ ভবনও ক্রয় করেছে। যথাসময়ে, বাবাজির রেখে যাওয়া দিব্য স্পন্দন অনুভব করার জন্য এই এলাকায় যথোপযুক্ত ধ্যানের পরিবেশ গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে ওয়াইএসএস পরিকল্পনা গ্রহণ করবে।


স্বামী চিদানন্দজি পবিত্র বটগাছের নিচে একত্রিত ভক্তদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন।

স্বামী শ্রীযুক্তেশ্বরের স্মৃতি মন্দির, শ্রীরামপুর

স্বামী শ্রীযুক্তেশ্বরের স্মৃতি মন্দিরে পূজাবেদির সামনে নতজানুরত স্বামী চিদানন্দজি।

স্বামী শ্রীযুক্তেশ্বরজির পবিত্র আশ্রমে ধ্যানরত স্বামী চিদানন্দজি ও ভক্তবৃন্দ।
দ্বিতীয় স্থানটি হল শ্রীরামপুরে স্বামী শ্রীযুক্তেশ্বরজির প্রধান আশ্রম, যেখানে পরমহংসজি তাঁর জীবন-রূপান্তরকারী আধ্যাত্মিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছিলেন, যা তিনি যোগী-কথামৃত গ্রন্থে “আমার গুরুর আশ্রমে কয়েক বছর” পরিচ্ছেদে বর্ণনা করেছেন।
দীর্ঘদিন ধরে যোগদা সৎসঙ্গ সোসাইটি অফ ইন্ডিয়া এই আশ্রমের সম্পত্তির এক অংশ হিসেবে একটি স্মৃতি মন্দিরের (ওপরে প্রদর্শিত) রক্ষণাবেক্ষণ করেছে। স্বামী শ্রীযুক্তেশ্বরের এই স্মৃতিমন্দির ১৯৭৭-এ ওয়াইএসএস-এর হীরক জয়ন্তী উদযাপনের অঙ্গরূপে শ্রী মৃণালিনী মাতা কর্তৃক উৎসর্গিত হয়েছিল।
ওয়াইএসএস আশ্রমিক সম্পত্তির সম্পূর্ণ মালিকানা অর্জন করেছে। ঈশ্বর সন্ধানীদের জন্য এইসকল মহান গুরুগণের স্পন্দনধন্য এক তীর্থস্থান গঠনে মূল আশ্রম ভবনের যথাসম্ভব পুনরুদ্ধারের পরিকল্পনা আছে।
আমরা যথাসময়ে শ্রীরামপুরের এই দুই পবিত্র তীর্থস্থানের বিস্তারিত পরিকল্পনা আপনাদের জানানোর জন্য সাগ্রহে প্রতীক্ষা করছি।
ওয়াইএসএস নয়ডা আশ্রমে সৎসঙ্গ
ওয়াইএসএস/এসআরএফ-এর অধ্যক্ষ ও আধ্যাত্মিক প্রধান স্বামী চিদানন্দ গিরি ২৬শে ফেব্রুয়ারী ওয়াইএসএস নয়ডা আশ্রমে “ক্রিয়াযোগের রূপান্তরকারী শক্তি”-র বিষয়ে একটি বক্তৃতা দিয়েছিলেন। এই বক্তৃতায় প্রায় ১৪০০ জন ভক্ত ও বন্ধুগণ অংশগ্রহণ করেছিলেন।
স্বামীজি ক্রিয়াযোগের সম্পূর্ণ বিজ্ঞানের নিয়মিত, একনিষ্ঠ, অটল ও ভক্তিপূর্ণ অভ্যাসের মাধ্যমে আনীত রূপান্তর সম্পর্কে আলোচনা করেন।
ভারত পরিক্রমার শেষ পর্যায়ে নয়ডাতে স্বামীজি।
নয়ডাতে স্বামী চিদানন্দজির সৎসঙ্গের কিছু চিত্র এখানে দেওয়া হল:

স্বামী কমলানন্দ পরিচালিত ভক্তিমূলক ভজন পর্ব।

স্বামী চিদানন্দজি “ক্রিয়াযোগের রূপান্তরকারী শক্তি”-র বিষয়ে একটি অনুপ্রেরণামূলক বক্তৃতা দেন যা সরাসরি সম্প্রচারিতও হয়েছিল।

মনোযোগ সহকারে বক্তৃতা শ্রবণরত ভক্তদের একটি অংশ।

প্রায় ১৪০০ জন ভক্ত ও বন্ধুগণ বক্তৃতায় অংশগ্রহণ করেছিলেন।

স্বামীজি কালজয়ী শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ অটোবায়োগ্রাফি অফ এ য়োগি-র হিন্দি হার্ডকভার সংস্করণ প্রকাশ করেন।

বক্তৃতার পর সভা থেকে প্রস্থানের পূর্বে স্বামীজি ভক্তদের অভিবাদন জানান।
যোগদা সৎসঙ্গ মঠ, দক্ষিণেশ্বর পরিদর্শন
হায়দ্রাবাদের সঙ্গমে অংশগ্রহণের পর স্বামী চিদানন্দজি দক্ষিণেশ্বরের যোগদা সৎসঙ্গ মঠ পরিভ্রমণ করেন। তিনি ১৯শে ফেব্রুয়ারী, ২০২৩-এর রবিবারে একটি বিশেষ সৎসঙ্গ পরিচালনা করেন। নিচে এই অনুষ্ঠানের কিছু ছবি দেখাতে পেরে আমরা আনন্দিত।

স্বামী চিদানন্দজি সৎসঙ্গের পূর্বে গুরুদেবের ছবিতে প্রণাম করেন।

স্বামীজি সমাবেশে ভাষণ দেন...

...ওয়াইএসএস-এর ভক্তগণ, তাদের পরিবার ও বন্ধুরা এতে অংশগ্রহণ করেছিলেন।

স্বামীজি ক্রিয়াযোগের গুরুত্বের ওপর ভাষণ দেন।

জনপ্লাবিত প্যান্ডেলে স্বামীজির ভাষণ শ্রবণরত ভক্তগণ।

স্বামীজি জীবনের প্রতিকূলতার সম্মুখীন হওয়ার জন্য সঠিক আচরণের বিকাশ বিষয়ে আলোচনা করেন।

প্রায় ৮০০ জন ভক্ত এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।

সৎসঙ্গের পর স্বামীজি ব্যক্তিগতভাবে অংশগ্রহণকারীদের অভিবাদন জানান...

... এবং তাদের প্রসাদ দেন।
ওয়াইএসএস সঙ্গম ২০২৩-এ অংশগ্রহণের জন্য হায়দ্রাবাদ পরিদর্শন
যোগদা সৎসঙ্গ মঠ, রাঁচি পরিদর্শনের পর স্বামী চিদানন্দজি ১০ই ফেব্রুয়ারী, ২০২৩-এ কানহা শান্তি বনম-এ আয়োজিত ওয়াইএসএস সঙ্গম ২০২৩-এ অংশগ্রহণের জন্য হায়দ্রাবাদে পৌঁছোন। তিনি, বিভিন্ন প্রতিকূলতার মধ্যেও জীবনকে সঠিক পথে কীভাবে পরিচালনা করা যায় তার ওপর গুরুদেবের শিক্ষার প্রজ্ঞা বিতরণ করেন এবং অংশগ্রহণকারীদের জন্য একটি বিশেষ ৩ ঘন্টার সমবেত ধ্যান পরিচালনা করেন। ১৬ই ফেব্রুয়ারী স্বামীজি সমাপ্তি সৎসঙ্গ পরিচালনা করেন যেখানে তিনি সঙ্গমের অভিজ্ঞতাকে তাদের সাথে নিয়ে যাওয়ার জন্য ভক্তদের অনুপ্রাণিত করেছিলেন।
অনুগ্রহ করে নিচে দেওয়া এই অনুষ্ঠানের কিছু ছবি উপভোগ করুন।

স্বামী চিদানন্দজি অনুষ্ঠানস্থলে আগমনের পর ভক্তবৃন্দের থেকে উষ্ণ অভ্যর্থনা গ্রহণ করেন।

স্বামীজি অনুষ্ঠানস্থলে সঙ্গমে অংশগ্রহণকারীদের এবং উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অনলাইনে যোগদানকারীদেরও অভিবাদন জানান।

প্রধান সভাকক্ষে স্বামীজির জ্ঞানগর্ভ বক্তৃতা।

শক্তিসঞ্চার ব্যায়ামের সমবেত অনুশীলনে ভক্তগণ অংশগ্রহণ করেন।

স্বামী চিদানন্দজি সঙ্গমে সকল অংশগ্রহণকারীদের জন্য একটি ৩ ঘন্টার সমবেত ধ্যান পরিচালনা করেন যা সরাসরি সম্প্রচারিত হয়েছিল।

ধ্যানরত ভক্তবৃন্দের একটি অংশ।

স্বামীজি ওয়াইএসএস পুস্তকবিক্রয়কেন্দ্রে সেবারত স্বেচ্ছাসেবকদের অভিবাদন জানান...

...এবং ক্রিয়া নিবন্ধীকরণ কেন্দ্র।

সমাপ্তি সৎসঙ্গে স্বামীজি...

...যেখানে তিনি সঙ্গমের অভিজ্ঞতাকে কীভাবে গৃহে নিয়ে যাবে তার ওপর অন্তর্দৃষ্টিমূলক বিশ্লেষণ করেন।

ওয়াইএসএস এবং এসআরএফ-এর প্রতিনিধিত্বকারী ভক্তবৃন্দ স্বামীজিকে এই অপূর্ব সঙ্গমের জন্য ধন্যবাদ জানান।

স্বামীজি ভক্তদের অভিবাদন জানান...

...সমাপ্তি সৎসঙ্গের পর যখন তিনি দর্শকাসনের মধ্যবর্তী পথ দিয়ে হেঁটে যান।

অংশগ্রহণকারীরা পুনরায় স্বামীজির সাক্ষাৎ পাবার আনন্দময় প্রত্যাশা নিয়ে তাঁকে বিদায় সম্বর্ধনা জানান।
সঙ্গমের সময় সরাসরি সম্প্রচারিত সব অনুষ্ঠান দেখার জন্য অনুগ্রহ করে নিচের বোতামে ক্লিক করুন।
ওয়াইএসএস রাঁচি আশ্রমে স্বামী চিদানন্দজি পরিচালিত সৎসঙ্গ
ওয়াইএসএস/এসআরএফ-এর অধ্যক্ষ ও আধ্যাত্মিক প্রধান স্বামী চিদানন্দ গিরি, ৫ই ফেব্রুয়ারী ওয়াইএসএস রাঁচি আশ্রমে একটি সৎসঙ্গ পরিচালনা করেন যেখানে প্রায় ৮০০ জন ওয়াইএসএস/এসআরএফ ভক্তবৃন্দ, বন্ধুগণ ও তাদের পরিবারবর্গ অংশগ্রহণ করেছিলেন। স্বামীজি সমবেত ভক্তদের জন্য নির্দেশিত ধ্যানও পরিচালনা করেন এবং তিনি অংশগ্রহণকারীদের প্রস্থানের সময় তাদের ব্যক্তিগতভাবে অভিবাদন জানান ও প্রসাদ দেন।

৫ই ফেব্রুয়ারী, ২০২৩-এ স্বামী চিদানন্দজি নির্দেশিত ধ্যানসহ একটি অনুপ্রেরণামূলক সৎসঙ্গ প্রদান করেন।স্বামীজি প্রদীপ প্রজ্বলনের সাথে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন...

এবং তারপর একটি সৎসঙ্গ পরিবেশন করেন।

রাঁচির অন্যান্য আশ্রম থেকে আগত সন্ন্যাসী ও সন্ন্যাসীনি এবং বিভিন্ন সম্মানিত ব্যক্তিসহ প্রায় ৮০০ জন এই সৎসঙ্গে অংশগ্রহণ করেন।

স্বামীজি আধ্যাত্মিক পথে উদ্যমী মনোভাব বজায় রাখার ওপর ভাষণ দেন...

এবং তারপর সম্মিলিতদের জন্য এক সংকল্প বাক্য পরিচালনা করেন...

এবং একটি নির্দেশিত ধ্যান।

স্বামীজি মাতৃকা আশ্রম থেকে আগত সন্ন্যাসিনীকে অভিবাদন জানান...

এবং রাঁচির অদ্বৈতস্বরূপ আশ্রম থেকে আগত সন্ন্যাসীগণ।

ভক্তগণ স্বামীজিকে অভিবাদন জানাতে এবং তাঁর আশীর্বাদ পেতে এগিয়ে আসেন।

স্বামী চিদানন্দজি ব্যক্তিগতভাবে আশীর্বাদ করেন...

এবং সৎসঙ্গের পর অংশগ্রহণকারীদের প্রসাদ দেন।

স্বামীজি শিশু সৎসঙ্গের শিশুদের আশীর্বাদ করেন।

ওয়াইএসএস/এসআরএফ অধ্যক্ষের সঙ্গে সাক্ষাতের পর সুখী ও আনন্দময় মুখমন্ডল।
যোগদা সৎসঙ্গ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এলাকার নতুন পরিকাঠামো উৎসর্গীকরণ — জগন্নাথপুর (রাঁচি)
ওয়াইএসএস/এসআরএফ-এর শ্রদ্ধেয় অধ্যক্ষ ও আধ্যাত্মিক প্রধান স্বামী চিদানন্দজি ২৯শে জানুয়ারি রাঁচির জগন্নাথপুরে যোগদা সৎসঙ্গ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এলাকায় আয়োজিত এক স্মরণীয় অনুষ্ঠানে নতুন পরিকাঠামো উৎসর্গ করেন যেখানে রাঁচির শিক্ষামূলক সম্প্রদায় থেকে বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, ওয়াইএসএস সন্ন্যাসীগণ ও ভক্তবৃন্দ, বিভাগীয় সদস্যগণ ও ওয়াইএসএস শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেছিলেন। এই অনুষ্ঠানে ১১০০ জন অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১০০ বছরেরও বেশি সময়ের ইতিহাসের ভিডিও উপস্থাপনা প্রদর্শিত হয়েছিল।
এইসকল অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা প্রাচীন গুরুকুল পরম্পরা অনুসারে পরিকল্পিত হয়েছিল যা পরমহংস যোগানন্দজি তাঁর আদি স্কুলে প্রয়োগ করেছিলেন, যেমন প্রকৃতির ঘনিষ্ঠ সান্নিধ্যে অধ্যয়ন। এর মধ্যে রয়েছে শ্রেণীকক্ষ, গবেষণাগার, একটি প্রেক্ষাগৃহ এবং একটি প্রশাসনিক ভবন। এই আধুনিক বিদ্যালয় ক্যাম্পাসটি সমাজের অর্থনৈতিকভাবে সুবিধাবঞ্চিত অংশের শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যবহৃত হবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের কিছু চিত্রের জন্য নিচে দেখুন।

ছাত্র-ছাত্রীরা স্বামী চিদানন্দজিকে স্বাগত জানায়।

স্বামীজি জনসমাবেশের উদ্দেশ্যে প্রার্থনা পরিচালনা করেন।

তিনি তারপর নতুন বহু উদ্দেশ্যপূর্ণ সভাকক্ষের স্মারক ফলকটি উন্মোচন করেন।

স্বামী চিদানন্দজি দানকারী ভক্তদের মধ্যে একজনকে গুরুদেবের ছবি উপহার দেন।

স্বামী চিদানন্দজি জনসমাবেশের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন।

স্বামী চিদানন্দজি নতুন যোগদা সৎসঙ্গ বিদ্যালয় এলাকার ফলক উন্মোচন করেন।

স্বামী চিদানন্দজি নতুন স্কুলের সুযোগ-সুবিধা নিরীক্ষণ করেন।

স্বামী বাসুদেবানন্দ উদ্বোধনের পূর্বে ভজন পরিচালনা করেন।

বহু উদ্দেশ্যপূর্ণ সভাকক্ষের সম্মুখভাগ।

শিক্ষার্থীরা সরস্বতী বন্দনা গাইছে।

স্বামী শুদ্ধানন্দ, যোগদা সৎসঙ্গ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের সভাপতি, অতিথিদের স্বাগত জানান।

অংশগ্রহণকারীদের একাংশ।

স্বামী বিশ্বানন্দ এই প্রকল্পের সমাপ্তিতে সাহায্যকারী ভক্তদের ধন্যবাদ জানান।

স্বামী স্মরণানন্দ ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

শ্রেণীকক্ষসমূহের দৃশ্য।

একটি শ্রেণীকক্ষের দৃশ্য।

স্কুলের নতুন প্রশাসনিক ভবন।
রাঁচি পরিদর্শন
স্বামী চিদানন্দজি ২৪শে জানুয়ারি, ২০২৩-এর সন্ধ্যায় রাঁচির যোগদা সৎসঙ্গ শাখা মঠে পৌঁছোন। স্বামীজি তাঁর রাঁচি অবস্থানকালে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। আমরা এখানে তাঁর আগমনের কিছু ছবি দেখাচ্ছি।










ভারতে আগমন
দিল্লি বিমানবন্দরে স্বামীজির আগমন ও ওয়াইএসএস নয়ডা আশ্রমে তাঁর অভ্যর্থনার কিছু ছবি দেখাতে পেরে আমরা আনন্দিত।




