স্ব-প্রচেষ্টায় ঈশ্বর মিলন সম্ভব, এটি ধর্মীয় বিশ্বাস বা এক মহাজাগতিক অমিতাচারীর ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে না।
— লাহিড়ী মহাশয়, অটোবায়োগ্রাফি অফ এ য়োগি গ্রন্থে যে ভাবে উদ্ধৃত
শ্রীশ্রী লাহিড়ী মহাশয় আধুনিক যুগে আত্মার ও পরমাত্মার মিলন সাধনে যোগের ঐতিহাসিক নবজাগরণে এক মুখ্য ব্যক্তিত্ব ছিলেন। “যোগাবতার” বা “যোগের অবতার” রূপে শ্রদ্ধেয়, তিনি এই দিব্য বিজ্ঞানের সর্বোচ্চ সাফল্যের দৃষ্টান্ত ছিলেন।
১৮৯৫-এর ২৬ সেপ্টেম্বর, লাহিড়ী মহাশয় মহাসমাধিতে প্রবেশ করেছিলেন। পরমাত্মার সাথে একাত্মতার অবস্থায় একজন ব্রহ্মজ্ঞানী যোগীর শরীর থেকে সচেতনভাবে অন্তিম নিষ্ক্রমণ। শ্রীশ্রী লাহিড়ী মহাশয়ের মহাসমাধি দিবস উপলক্ষে, ২৬শে সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার ওয়াইএসএস সন্ন্যাসী দ্বারা একটি বিশেষ অনলাইন ধ্যান পরিচালিত হয়েছিল।
অনুষ্ঠানটিতে ছিল উদ্বোধনী প্রার্থনা, পাঠ, এবং কিছু সময়ের গান ও ধ্যান। এটি পরমহংস যোগানন্দজির আরোগ্যকারী নিরাময় প্রক্রিয়া এবং সমাপ্তি প্রার্থনা দিয়ে শেষ হয়।
এই অনলাইন অনুষ্ঠানের অতিরিক্ত, আমাদের আশ্রম, কেন্দ্র এবং মণ্ডলীতে এই উপলক্ষে বিভিন্ন স্মরণীয় অনুষ্ঠানও পরিকল্পিত হয়েছিল।
যদি আপনি এই উপলক্ষে একটি চিরায়ত দান করতে চান, অনুগ্রহ করে নিচে দেওয়া লিঙ্ক ব্যবহার করে আমাদের ওয়েবসাইটে যান। আমরা আপনার প্রদানকৃত দানের জন্য কৃতজ্ঞ থাকব এবং এটি শ্রীশ্রী লাহিড়ী মহাশয়ের বিশেষ কৃপা ও আশীর্বাদের প্রতি আপনার কৃতজ্ঞতার প্রতীক রূপে গ্রহণ করব।